ডিআরইউ/০২৫৮/২০২৩(০২) তারিখ: ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র (ডিআরইউ) স্থায়ী সদস্য ও সময় টিভির সিনিয়র রিপোর্টার সানবীর ইসলাম রূপলকে হুমকির ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ডিআরইউ।
সানবীর ইসলাম রূপল রাজধানীর রমনা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন (জিডি নং-১১৮)।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে ডিআরইউ’র কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি মুরসালিন নোমানী এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আহ্বান জানান।
সানবীর ইসলাম রূপল জিডিতে উল্লেখ করেন, ‘০২/০২/২০২৩ তারিখ সকাল অনুমান ১১.০০ ঘটিকার সময় রমনা মডেল থানাধীন হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টাল এর বল রুমে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সি (বায়রা) মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানি বিষয়ে মত বিনিময় সভার আযোজন করে। সেখানে বায়রার সদস্য বৃন্দ এবং আমিসহ গণমাধ্যমের সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন। মত বিনিময় সভা চলাকালীন সময়ে বায়রার দু পক্ষের মধ্যে কয়েক দফায় বাক বিতন্ডা হয়। কিছুক্ষণ পরে তারা শান্ত হয়ে তাদের প্রোগ্রাম শুরু করে। এ সময়ে বায়রার সহ-সভাপতির বক্তব্য চলাকালীন তারা আবার উত্তেজিত হয়ে একপর্যায়ে সময় টিভির মাইক্রো ফোন সহ অন্যান্য টেলিভিশন এর মাইক্রো ফোন মঞ্চের সামনে উপস্থিত বায়রার অজ্ঞাতনামা উত্তেজিত সদস্যরা নিচে ফেলে দেয়। এতে মাইক্রো ফোন ও সংবাদ সংগ্রহে ব্যবহৃত সরঞ্জামের ক্ষতি হয়। এ সময়ে আমি মঞ্চে উঠে মাইক্রো ফোন ফেলে দেওয়ার কারন জানতে চাইলে তাদের মধ্যে কয়েকজন আমার উপর ক্ষিষ হয়ে মঞ্চ থেকে আমাকে টেনে হিচড়ে নামিয়ে শারীরিক ভবে হেনস্তা করে এবং বিভিন্ন ভয়ভীতি ও হুমকী দেয়। পরবর্তীতে উপস্থিত সাংবাদিক এবং বায়রার নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি সাময়িক শান্ত হয়। অজ্ঞাতনামা উত্তেজিত সদস্যরা আমাদেরকে মারার জন্য হোটেলের বাইরে অবস্থান নেয়। পরবর্তীতে আমরা সকল সাংবাদিকরা একত্রে বের হওয়ার সময় তারা আমাদের উদ্দেশ্য করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং বিভিন্ন হুমকী দেয়। বর্তমানে আমি বিবাদীদের ভয়ে আতঙ্কে আছি, তারা যে কোন সময় আমার যে কোন বড় ধরনের ক্ষয় ক্ষতি করতে পারে।’
বার্তা প্রেরক-
কাওসার আজম
দপ্তর সম্পাদক
মোবাঃ ০১৯১৫৫৫৫৯৫৬